টেলিকম খাতে নতুন বিনিয়োগ: ‘ফাইভ জি’ প্রযুক্তির আগমন ও সম্ভাবনা
Published : ২০:২৬, ২৮ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশে ‘ফাইভ জি’ প্রযুক্তির আগমন টেলিকম খাতে এক নতুন বিপ্লবের সূচনা করেছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ‘ফাইভ জি’ পরিষেবা চালু করার অনুমোদন দেয়। যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
দেশের প্রধান টেলিকম অপারেটরগুলো ‘ফাইভ জি’ নেটওয়ার্ক স্থাপনে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়েছে।
‘ফাইভ জি’ প্রযুক্তির মাধ্যমে ইন্টারনেটের গতি ও পরিষেবা গুণগতমান অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা শিল্পখাত, স্বাস্থ্যসেবা, এবং শিক্ষায় ডিজিটাল কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করছে। বিশেষ করে, স্মার্ট সিটি, অটোমেশন, এবং ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) এর প্রসারে ‘ফাইভ জি’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
তবে, নতুন বিনিয়োগের পাশাপাশি ‘ফাইভ জি’ প্রযুক্তির অবকাঠামো উন্নয়ন, দক্ষ মানবসম্পদ, এবং গ্রাহক সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। টেলিকম খাতের আধুনিকায়নে এবং ‘ফাইভ জি’ এর সুবিধা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার সমন্বিত ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ‘ফাইভ জি’ প্রযুক্তির সম্প্রসারণ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে দ্রুতগতির ইন্টারনেট ও ডাটা ট্রান্সফারের মাধ্যমে বিশেষ ভূমিকা রাখবে, যা ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি নির্ভর সমাজ গঠনে সাহায্য করবে।
বিডি/এন