নারী রহস্যময়, মন বোঝা দায়!

নারী রহস্যময়, মন বোঝা দায়!

লাইফস্টাইল ডেস্ক

Published : ২৩:২১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

নারী ও পুরুষের মাঝে আচরণগত কিছু অমিল থাকেই। আর এই অমিলগুলোর কারণেই নারীর মন বোঝা দায় হয়ে যায় পুরুষের। নারী ‘রহস্যময়’ থেকে যায় অধিকাংশ সময়ে। অজানা থেকে যায় অনেক বিষয়।

চলুন নারীর অজানা কিছু তথ্য জেনে নেই: 

নারীরা পুরুষের চাইতে অনেক বেশি কথা বলেন। প্রতিদিন পুরুষের চাইতে গড়ে ১৩০০০ শব্দ বেশি বলেন নারীরা।

পুরুষের আগেই নারীর মন পরিণত হয়ে যায়। আর তাই আবেগ সংক্রান্ত বিষয়গুলো সমবয়সী পুরুষের আগেই নারী বুঝতে পারে।

সুন্দরী নারী অনেকের ভয়েরও কারণ। ব্যাপারটি অদ্ভুত হলেও সত্যি যে অনেক পুরুষ সুন্দরী নারীদের প্রচণ্ড ভয় পান। দূর থেকে দেখে ভালো লাগলেও সম্পর্কে জড়াতে ভয় পান তারা। এই সমস্যাটিকে ক্যালিগাইনোফোবিয়া কিংবা ভেনাসট্রাফোবিয়া বলা হয়ে থাকে। সুন্দরী নারীকে দেখলে নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া, হার্ট বিট অনিয়মিত হওয়া, অতিরিক্ত ঘাম, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, কথা এলোমেলো হয়ে যাওয়া এবং হাত পা কাঁপা হলো এই সমস্যার কিছু লক্ষণ।

প্রতি নব্বই সেকেন্ডে একজন নারী সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে কিংবা গর্ভকালীন জটিলতায় মৃত্যুবরণ করেন।

১৯০১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত মাত্র ৪৮ জন নারী নোবেল পুরষ্কার জিতেছেন।

সৌন্দর্যের প্রতি নারীর দুর্বলতা চিরন্তন। প্রাচীন গ্রিসে নারীরা চুলের রং হালকা করার জন্য আর্সেনিক এর মতো বিষাক্ত উপাদান ব্যবহার করতেও দ্বিধা বোধ করতেন না।

রাশিয়ায় নারীর সংখ্যা পুরুষের চাইতে নয় মিলিয়ন বেশি।

বছরে গড়ে ৩০ থেকে ৬৪ বার কাঁদেন একজন নারী। আর একজন পুরুষ কাঁদেন ৬ থেকে ১৭ বার।

নারীরা পুরুষের চাইতে কম মিথ্যা বলেন। একজন নারী দিনে তিনটি মিথ্যা বলেন গড়ে। পুরুষ বলেন কমপক্ষে ছয় বার।

নারীর জিভের স্বাদগ্রহণ ক্ষমতা পুরুষের চাইতে বেশি।

সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে নারীর আত্মবিশ্বাস কম। আর একারণেই মাত্র ২% নারী নিজেকে সুন্দর ভাবেন।

গবেষণায় জানা গেছে যে নারীদের দুঃস্বপ্ন দেখার প্রবণতা পুরুষের চাইতে অনেক বেশি। –টাইমস অব ইন্ডিয়া

বিডি/এন

শেয়ার করুনঃ
Advertisement